Your Cart
:
Qty:
Qty:
সুন্দরবনে খলিশা ফুলের মৌসুমে যে মধু সংগ্রহ করা হয়, তাকেই সুন্দরবনের খলিশা ফুলের মধু বলে। মে থেকে জুলাই মাসে এই ফুল ফোটে এবং এই সময়ই এই মধু সংগ্রহ করা হয়। সুন্দরবনের খলিশা ফুলের মধু অনেক বেশি জনপ্রিয় এবং আকর্ষণীয়, সেই সাথে এর দামও বেশি কারণ অন্য মধুর থেকে এর উৎপাদন অনেক কম। খলিশা ফুলের মধু অনেক সুস্বাদু এবং মিষ্টি ও সুগন্ধযুক্ত হয়ে থাকে। সুন্দরবনের খলিশা ফুলের মধু সাধারণত সোনালী রঙের হয়ে থাকে। বাংলাদেশের অনেক জেলায় এই মধু অনেক জনপ্রিয় এবং বিখ্যাত।
সুন্দরবনের খলিশা ফুলের মধুর উপকারিতা গুলো হলো:
সুন্দরবনের খলিশা ফুলের মধু শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে যেমন, হজমশক্তি বৃদ্ধি, সর্দি-জ্বর দূর হওয়া, কোষ্ঠকাঠিন্যতা দূরীকরণ করতে সাহায্য করে।
খলিশা ফুলের মধুতে আছে কপার, ম্যাঙ্গানিজ ও লৌহর মতো বিভিন্ন খনিজ উপাদান। যা রক্তে ‘হিমোগ্লোবিন’ বাড়াতে সাহায্য করে।
প্রতিদিন সকালে খালি পেটে এক চামচ করে মধু খেলে হজমশক্তি বৃদ্ধিতে অনেক সাহায্য করে।
এতে থাকা ভিটামিন বি-কমপ্লেক্স ‘কোষ্ঠকাঠিন্য‘ দূর করতে সাহায্য করে।
নিয়মিত খলিশা ফুলের মধু খেলে শরীরের ওজন কমানো, রক্তের কোলেস্টেরল এর মাত্রা কমানো ও ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণ ইত্যাদি কাজে বিশেষ ভূমিকা রাখে।
ত্বক ও চুলের যত্নে বিশেষভাবে এই মধুর ব্যবহার করা হয়। ত্বক ও চুলের যত্নে মধু ব্যবহারের নিয়ম।
হার্টের রোগীদের জন্য সুন্দরবনের খলিশা ফুলের মধু অনেক কায্যকরি হিসেবে কাজ করে।
নিয়মিত এই মধু খেলে দেহের রক্ত চলাচল ক্ষমতা বৃদ্ধি পায় যা উচ্চরক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।